কঠোরতম গরম পরবর্তী প্রথম ছুটির দিনে ফের চেনা কুয়াকাটার রূপ ফিরে পেয়েছে পর্যটনজীবীরা। বুধবার সকাল থেকে সৈকতের প্রায় এক কিলোমিটার অংশেই ভিড় লক্ষণীয়।
কেন এই উত্সবমুখরতা?
– দীর্ঘতম ঈদ-উল-আযহার ছুটির সুযোগে বিভিন্ন স্থান থেকে আসা পরিবার ও বন্ধু‑মণ্ডলী সাহস পেয়েছে গরম থামার পর উষ্ণ সমুদ্রের ঢেউতে স্নানে।
– বেলাভূমি ও আশেপাশের দর্শনীয় স্থানগুলোতে ঘোরাঘুরি ও ফটোশুটে মাতোয়া মেজাজের পর্যটকেরা।
ব্যবসায়িক দৃশ্যপট:
– কয়েক দিনের টানা পর্যটকশূন্যতার পর হোটেল, মোটেল, রিসোর্টগুলোতে শতভাগ বুকিং।
– হোটেল ম্যানেজারেরা জানান: „গত চার দিন তারা সবচেয়ে উপভোগ্য ব্যবসা করেছে।”
– খাদ্যশপ ও দোকানগুলোতে চাঙ্গা কেনাবেচা।
পর্যটকদের অভিজ্ঞতা:
– হাসান জোবায়েদ ও রাসেল রণি বলেন: “এইবার সমুদ্রে ঢেউ একটু বেশি ছিল, তাতে এক অন্যরকম আনন্দ!”
– পরিবেশের শান্ততায় সৈকতকে শৃঙ্খলা-পূরিত এবং পরিপূর্ণ মনে করছেন অনেকেই।
স্থানীয় প্রশাসনের দৃষ্টি:
– কুয়াকাটা হোটেল-মোটেল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ইব্রাহিম ওয়াহিদ বলেন: “সব জায়গায় ১০০% গেস্ট থাকার কারণে সেবা নিশ্চিত করতে ব্যস্ত সময় চলছে।”
– পুলিশ ও নিরাপত্তার ব্যবস্থা: সৈকতে মোতায়েন রয়েছে ট্যুরিস্ট পুলিশ, নৌ পুলিশ, মহিপুর থানার পুলিশ, এবং ট্যুর অপারেটর অ্যাসোসিয়েশন (টোয়াক) পর্যটন সেবা মনিটরিংয়ে সক্রিয়।